বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি পাশ দেওয়া হয় এবং বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি নম্বর কমে [বিস্তারিত দেখুন]

এই পোস্টে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি পাস দেওয়া হয়, তা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব। সুতরাং আমি বলব যে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের এই পোস্টটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

তাহলে আপনাদের বোর্ড চ্যালেঞ্জ সম্পর্কিত যত ধরনের প্রশ্ন আছে আমাদের ওয়েবসাইটে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। সুতরাং প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষা রেজাল্ট ২৬ নভেম্বর সকাল ১১ টায় প্রকাশ করা হয়েছে। যার ফলে যে সকল শিক্ষার্থীরা তাদের রেজাল্ট খারাপ করেছে, তারা এখন তাদের বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার চিন্তা ভাবনা করছে।

আমি বলব যে আমাদের ওয়েবসাইটে এইচএসসি পরীক্ষার বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম দেয়া হয়েছে। সুতরাং আপনি চাইলে খুব সহজেই এই পোস্টটি ব্যবহার করে এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করে নিতে পারবেন।

সাধারণত এইচএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার জন্য প্রত্যেক সাবজেক্টের আবেদন ফ্রি ৩০০ টাকা পরিশোধ করতে হয়। বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার জন্য শিক্ষার্থীকে অবশ্যই টেলিটক সিম ব্যবহার করতে হবে।

২৬ নভেম্বর ঢাকা বোর্ডের অফিসিয়াল https://dhakaeducationboard.gov.bd ওয়েবসাইটে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নোটিশ প্রকাশ করা হয়েছে। এই নোটিশ অনুযায়ী ২৭ নভেম্বর থেকে অনলাইনে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করা যাবে।

সুতরাং যে সকল শিক্ষার্থীরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এইচএসসি পরীক্ষার বোর্ড চ্যালেঞ্জ করবে। তাদের উদ্দেশ্য করে বলছি আমাদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এখনই আপনাদের বোর্ড চ্যালেঞ্জ করে নেন।

বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৩

আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি নম্বর কমে। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কখনোই আপনাদের নাম্বার কমবে না।

সুতরাং আপনি নিঃসন্দেহে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। তবে আপনার যদি বোর্ড চ্যালেঞ্জে রেজাল্ট পরিবর্তিত হয়? তাহলে নতুন রেজাল্ট নির্ধারণ হবে এবং রেজাল্ট পরিবর্তন না হলে আগের রেজাল্টটি কার্যকর থাকবে।

যেহেতু আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি পাস দেওয়া হয়। সেই সকল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে বলছি যে, বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে আপনি যদি পাস করে থাকেন, তবেই আপনাকে পাস দেয়া হবে।

বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে কি পাশ দেওয়া হয়

আর বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার পরেও যদি আপনি ফেল করে থাকেন, তাহলে আপনাকে পাশ দেয়া হবে না। সুতরাং আপনারা বুঝতেই পারছেন যে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলেই পাস দেয়া হয় এর কোন ভিত্তি নেই।

তবে আপনি যদি ভালো পরীক্ষা দিয়ে থাকেন? তাহলেই ফেল করা বিষয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে পারেন কারণ অনেক সময় শিক্ষকের ভুলের কারণে আপনাদের রেজাল্ট ফেল আসার সম্ভাবনা থাকে।

আপনি যদি এইচএসসি পরীক্ষার বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে চান? তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে উদাহরণ সহকারে এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম দেওয়া হয়েছে।

বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে কত টাকা লাগে

এইচএসসি রেজাল্ট বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে টেলিটক সিম ব্যবহার করতে হবে। টেলিটক সিমের মাধ্যমে আপনাকে মেসেজ পাঠিয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে হবে এবং আবেদন ফ্রি প্রত্যেক সাবজেক্টের জন্য ৩০০ টাকা প্রদান করতে হবে।

যে সকল শিক্ষার্থীরা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েছে। আশা করা যাই ইতিমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের বোর্ড চ্যালেন সম্পর্কিত সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছেন।